বিরাট কোহলির সম্পদের পরিমাণ কি কেউ জানেন? পেশাগত ক্রিকেটের আকাশে তিনি এক ঝলমলে নক্ষত্র।
ভারতীয় ক্রিকেটের প্রধান ব্যাটসম্যানের আর্থিক প্রাপ্তি মিলিয়ন ডলারে মাপা হয়। বিজ্ঞাপন, ব্র্যান্ড এন্ডোরসমেন্টে আয়ের অংশ বিশাল।
ক্রিকেট ছাড়াও বিরাটের বিভিন্ন ব্যবসা উদ্যোগে তার সম্পদের পরিসীমা অসামান্য রূপে প্রসারিত, যা তার মার্কেটিং দক্ষতার প্রমাণ।
বিরাট কোহলির আর্থিক অবস্থা
ভারতের চোখ জুড়ানো ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, যিনি তার দুর্দান্ত প্রতিভা ও খেলোয়াড়ি ক্ষমতার জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত, তার আর্থিক অবস্থা বিরাটমাত্রায় ইম্প্রেসিভ। ক্রিকেট পারিশ্রমিক, ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট, বিজ্ঞাপন, ব্যক্তিগত ব্যবসা এবং স্টার্টআপ ইনভেস্টমেন্ট - এসবের মাধ্যমে অর্জিত আয় তাকে ক্রিকেট জগতের অন্যতম সর্বোচ্চ আয়ের ক্রিকেটারের খেতাব এনে দিয়েছে। ফোর্বস ম্যাগাজিনও তাকে বিশ্বের সর্বাধিক আয়ের অ্যাথলিটদের মধ্যে সন্মানজনক স্থান দিয়েছে, যা উদ্যোগ ও বিজ্ঞাপন দুনিয়ায় তার সম্মানিত ব্যক্তিত্বকে প্রতিফলিত করে।
মোট সম্পদের আনুমানিক পরিমাণ
বিরাট কোহলির মোট সম্পদ অনুমান করা হয় প্রায় একশত কোটি রুপি বা ততোধিক।
বিরাট কোহলি বিজ্ঞাপনের মুখ হিসেবে প্রতি বছর অসাধারণ অর্থ উপার্জন করেন বলে পরিচিত।
তার সম্পদের মূল উৎস ক্রিকেট সামগ্রীর মাধ্যমে অর্জিত আয় এবং বিজ্ঞাপনের চুক্তিগুলো, যা তাকে ব্যাপক ফিগারের আয় নিশ্চিত করে, সেইসাথে ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড অ্যান্ডোর্সমেন্টও রয়েছে।
এ ছাড়া, কোহলির বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক উদ্যোগ—যেমন ফ্যাশন লেবেল এবং রেস্টুরেন্ট চেইন—নিজগুণে অর্থনৈতিক ভিত্তি বাড়িয়ে তোলে এবং সম্পদের বৃদ্ধি ঘটায়।
ব্যবসা ও বিনিয়োগের ভূমিকা
বিরাট কোহলির অর্থনীতির মূল স্তম্ভ অবশ্যই তার পেশাগত ক্রিকেট খেলা এবং বিভিন্ন বিজ্ঞাপন চুক্তি। তবে, সম্পদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে তার ব্যবসা ও বিনিয়োগের ভূমিকাও অনস্বীকার্য। সঠিক কৌশল ও পরিকল্পনার মাধ্যমে বিভিন্ন খাতে তার অর্থনৈতিক উদ্যোগ সফলতার মুখ দেখেছে।
ফ্যাশন ও খাদ্য শিল্পে তার ব্র্যান্ডগুলির সাফল্য, অন্যান্য বিনিয়োগ পরিকল্পনার মতো উল্লেখযোগ্য। এই সকল ব্যবসা আয় ও সম্পদ বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
উচ্চ প্রাপ্য ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্টের পাশাপাশি বিরাট কোহলি বিভিন্ন স্টার্ট-আপে বিনিয়োগ করেছেন, যা দীর্ঘমেয়াদী লাভের আশা করে। একজন সূক্ষ্মদর্শী বিনিয়োগকারী হিসেবে, তিনি তার পুঁজির নিরাপত্তা ও প্রবৃদ্ধির সর্বোত্তম সুযোগের সন্ধানে সদা তৎপর।
ফিটনেস ডোমেইন, টেকসই ফ্যাশন শোভা, স্বাস্থ্যকর খাদ্য ব্র্যান্ড—এই সমস্ত খাতে বিরাটের বিনিয়োগের ফলে মার্কেটে নতুন নতুন উদ্যোগের সৃষ্টি হয়েছে এবং বাজার জুড়ে পরিবর্তনের ব
ক্রিকেট থেকে উপার্জন
ক্রিকেট জগতে বিরাট কোহলির আধিপত্য তাকে প্রচুর আর্থিক সফলতা এনে দিয়েছে। বিশেষ করে তার ম্যাচ ফি, পুরস্কার অর্থ, এবং কেন্দ্রীয় চুক্তির বিপুল পরিমাণ অর্থ অর্জনের মাধ্যম।
তার ব্যতিক্রমী পারফরমেন্স অনুসরণ করে, আইপিএল (Indian Premier League) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচে তার রেকর্ড পারিশ্রমিক সমগ্র ক্রিকেট সাম্রাজ্যে একটি উচ্চারণ। এছাড়াও, ম্যাচ উইনিং এবং ম্যান অফ দ্য ম্যাচ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থনৈতিক উপকার পান তিনি।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (BCCI) সাথে কোহলির গ্রেড ‘এ’ চুক্তি ও ব্যাটিং পারফর্মেন্স বোনাস তার সম্পদের অংশ।
বেতন এবং ম্যাচ ফি
বিরাট কোহলির মোট সম্পদের এক বিশাল অংশ আসে বিসিসিআই থেকে প্রাপ্ত বেতন এবং ম্যাচ ফিজ থেকে। প্রতিটি আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য তিনি একটি স্থির হারে ম্যাচ ফি পান।
তার বেতন এবং ম্যাচ ফি, ভারতীয় ক্রিকেটে শীর্ষ স্থানীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে এক অমিত মূল্য। তার আয়ের এই অংশ নিয়মিত ও স্থায়ী।
বিসিসিআইয়ের চুক্তিতে গ্রেড 'এ' হওয়ায়, তার বার্ষিক রিটেইনার ফি হল অত্যন্ত লক্ষণীয়। এই গ্রেড সাধারণত দেশসেরা ক্রিকেটারদের দেওয়া হয়।
এছাড়াও, প্রতিটি টেস্ট ম্যাচ, ওয়ানডে ম্যাচ, টি-২০ ম্যাচের ম্যাচ ফি আলাদাভাবে নির্ধারিত হয়ে থাকে, যা আর্থিক মোটিভেশন হিসেবে কাজ করে।
গত কয়েক বছরে তার ম্যাচ ফি এবং বেতনের পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে নতুন ফরম্যাটের ম্যাচ সংযোজন তার আর্থিক উপাজনে আরও গতি এনেছে।
বীরত্বপূর্ণ পারফরমেন্সের জন্য প্রাপ্য বিশেষ বোনাস, যেমন তার দুর্দান্ত ব্যাটিং পারফর্মেন্সে বোনাস তার সম্পদ আরও সমৃদ্ধ করেছে।
Read also: Virat Kohli's Total Number of 100 Runs in Cricket
বিজ্ঞাপন ও স্পনসরশিপ
বিরাট কোহলির আর্থিক সমৃদ্ধির বিপুল অংশ আসে তার বিজ্ঞাপন চুক্তি এবং স্পনসরশিপ থেকে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে তার অ্যাসোসিয়েশন বাজারজাতকরণে উল্লেখযোগ্য।
- পুমা: খেলাধুলার জগতের নামকরা ব্র্যান্ড পুমার সাথে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি।
- অডি: বিলাসবহুল গাড়ির ব্র্যান্ড অডি'র ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর।
- মিনত্রা: ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল এরিনায় মিনত্রার সাথে সম্পর্ক।
- বুস্ট: শক্তি পানীয় বুস্ট এর বিজ্ঞাপনে তাঁর ব্যাপক প্রচার।
- টিসসট: চিকিৎসা ও ঘড়ি ব্র্যান্ড টিসসটের প্রধান মুখ।
- হিরো মোটোকর্প: স্থানীয় বাইক এবং অন্যান্য যানবাহন নির্মাতা কোম্পানির সাথে তালিকা।
এসব ব্র্যান্ডের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে উল্লেখযোগ্য রাজস্ব অর্জন করেন কোহলি।
সেলিব্রেটি স্ট্যাটাস এবং ভক্তের বিপুল সংখ্যা তাকে বেশি বেশি বিজ্ঞাপনের জন্য আকর্ষণীয় মুখ করে তোলে।
ব্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্ট ও প্রচারণা
বিরাট কোহলি ব্র্যান্ড এন্ডোর্সমেন্টের জগতে এক পরাশক্তি। তার আবেদন ও পারফরমেন্স নির্ভর ইমেজ ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে গভীর আস্থা সৃষ্টি করেছে। বিভিন্ন খাতের শীর্ষ ব্র্যান্ডসমূহের সাথে তার দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি এবং অ্যাম্বাসেডরশিপ প্রতিনিধিত্ব করে তার মার্কেটিং মূল্য ও ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং এর শক্তি।
বিরাট কোহলির প্রচারণার ক্ষেত্রে, সামাজিক মাধ্যমগুলির ভূমিকাও অপরিসীম। তার প্রতি পোস্ট লক্ষ লক্ষ ভক্তের মধ্যে মুহুর্তেই ছড়িয়ে পড়ে এবং সংক্রামক বিপণনের উদাহরণ সৃষ্টি করে। তার প্রতি মন্তব্য, শেয়ার এবং লাইক ব্র্যান্ডগুলির জন্য বাজারজাতকরণের এক দুর্দান্ত কৌশলে পরিণত হয়, যা তাদের প্রসারিত বাজার অর্জনে সহায়তা করে।
শীর্ষ স্পনসরশিপ চুক্তি
বিরাট কোহলির ব্র্যান্ড স্পনসরশিপ চুক্তির ইতিহাস পূর্ণ বিস্ময়কর। তার অসাধারণ খেলার দক্ষতা ও জনপ্রিয়তা উচ্চ শ্রেনীর সহযোগিতাকে আকর্ষণ করে।
মাঠে তার অবিচল সাফল্যের পাশাপাশি, কোহলির চিত্তাকর্ষক ব্যক্তিত্ব তাকে ব্র্যান্ডের আইকনিক মুখ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। বিশ্বখ্যাত সংস্থাগুলি তাকে তাদের ব্যবসায়িক কৌশলের চাবিকাঠি হিসেবে দেখে।
ক্রিকেটের এই মেগাস্টারের সঙ্গে অধিকাংশ শীর্ষ কোম্পানির মাল্টি-মিলিয়ন ডলারের চুক্তি রয়েছে। পুমা, মিন্ত্রা, অডি এবং ভোডাফোন হচ্ছে তার কিছু বৃহৎ স্পনসরদের মধ্যে।
মার্কেটিং মূল্য এবং ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিংয়ের সাফল্যে তার নাম এবং প্রভাব আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং দুনিয়ায় একটি মোড়ক পরিণত হয়েছে। তার সংযুক্তি ব্র্যান্ডগুলির বাজারজাতকরণ কৌশলে রাজকীয় স্পর্শ প্রদান করে।
সব মিলিয়ে, বিরাট কোহলির স্পনসরশিপ চুক্তিগুলি তার সম্পদ ও তারকা পরিচিতির আয়না। তিনি ব্র্যান্ড বিজ্ঞাপনের নতু
সামাজিক মিডিয়া উপস্থিতি
বিরাট কোহলির সামাজিক মিডিয়া উপস্থিতি এই যুগের ডিজিটাল প্রভাবের এক অনন্য উদাহরণ। তার প্রতিটি পোস্ট লক্ষ লক্ষ অনুসারী পর্যন্ত পৌঁছে যায়, তাদের আকর্ষণ এবং মনোনিবেশ করে।
তিনি বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অসামান্য ব্র্যান্ড মূল্য এবং ব্যক্তিগত চরিত্র প্রদর্শন করেন। ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, এবং ফেসবুকে তাঁর উপস্থিতি তার জনপ্রিয়তার পরিমাণ এবং তার অনুরাগীদের সংখ্যাকে প্রতিফলিত করে। এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে তার নিয়মিত আপডেট এবং ইন্টার্যাকশনের মাধ্যমে সে তার ভক্তদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রাখেন। তার প্রতিটি অ্যাক্টিভিটি ব্র্যান্ডগুলির বিপণন কৌশলের জন্য সুনির্দিষ্ট একটি মঞ্চ প্রদান করে।
কোহলির প্রতিটি পোস্ট, ছবি, এবং ভিডিও তার ব্যক্তিগত জীবনের এক ঝলক দেয়, যা তার অনুসারীদের জন্য হৈচৈ সৃষ্টি করে। তার সাফল্যের গল্প এবং স্পোর্টস্ জীবনের বিভিন্ন মুহূর্ত উদযাপনের ছবি তার সামাজিক মিডিয়া পৃষ্ঠাগুলিতে ব্যাপ
Read also: What are the records of Virat Kohli in cricket
সমাজের প্রতি অবদান
বিরাট কোহলি শুধুমাত্র মাঠের ভেতরেই নয়, মাঠের বাইরেও তার সামাজিক অবদানের মাধ্যমে অগণিত মানুষের প্রতি তার কর্তব্যবোধের বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন। 'ভিরাট কোহলি ফাউন্ডেশন' প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি দারিদ্র্য, শিক্ষার অভাব এবং খেলাধূলার প্রতি উৎসাহ সৃষ্টিকারী কার্যক্রমে ব্যাপক অনুদান ও সমর্থন প্রদান করে চলেছেন।
এই বিশ্ব মানের ক্রীড়াবীরের জন্য তার সম্পদ নয়, বরং সমাজে তার অবদানই প্রকৃত বিবেচ্য। প্রতি বছর তার আয়ের একটি অংশ বিভিন্ন চ্যারিটি ও সামাজিক কল্যাণ কর্মকাণ্ডে দান করে থাকেন। এর মধ্যে শিশুদের জন্য খেলার মাঠ তৈরি, অনাথ আশ্রম এবং স্কুলে অর্থ প্রদান এবং পরিবেশগত উন্নয়নের মতো কাজে তার অবদান সুস্পষ্ট। সমাজের উন্নতি সাধনে তার এই অজাত শ্রম ও দান পারদর্শিতা, আদর্শ ও অনুপ্রেরণার এক মহৎ উদাহরণ স্থাপন করে।
চ্যারিটি কার্যক্রম
বিরাট কোহলি তার চ্যারিটি কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্রীড়া ও সামাজিক উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রাখছেন। তিনি বিশেষভাবে শিশুদের জন্য শিক্ষা ও খেলাধূলার সুযোগ বৃদ্ধির উপর জোর দেন।
অনেক দুঃস্থ শিশু তার সাহায্যে শিক্ষার আলো দেখছে।
তার ফাউন্ডেশন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ কর্মসূচি সহায়তা প্রদান করে।
স্বাস্থ্যসেবা মানোন্নয়নের জন্য তিনি হাসপাতালগুলিকে সহায়তা করেন, বিশেষত বাল্য বিবাহ ও লিঙ্গ বৈষম্যের বিপক্ষে লড়াইয়ের জন্য।
তিনি ভারত জুড়ে ষ্টেডিয়াম নির্মাণে বিনিয়োগ করে খেলাধূলাকে উৎসাহিত করছেন, যা দেশের খেলোয়াড়দের ভবিষ্যৎ নির্মাণে সহায়ক।
এছাড়াও, তিনি বার বার ভারতীয় সৈনিকদের প্রতি সমর্থন ও কৃতজ্ঞতার ভাব প্রকাশ করেন, নিরাপদের জন্য বিভিন্ন সহায়তা কর্মসূচি চালু করেন।
খেলাধুলার উন্নয়নে অবদান
বিরাট কোহলির অর্থনৈতিক সম্পদ তাঁর খেলাধুলার প্রতি অনুরাগ ও দানশীলতার পরিচয় বহন করে। তিনি নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড় গড়ে ওঠার মধ্যে মহান বিনিয়োগ করেন।
খেলাধূলার আদর্শের ষ্টেডিয়াম এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উন্নয়নে তাঁর বিনিয়োগ ভারতীয় ক্রীড়া সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। তরুণ প্রতিভাদের পরিশ্রম ও সাফল্যের পথে বিরাটের অর্থায়ন অনুপ্রেরণাদায়ক।
তাঁর ফাউন্ডেশন মাধ্যমে বহু ক্রীড়া প্রোগ্রাম অর্থের জোগান দিয়ে যাচ্ছে, যার মধ্যে দলের ক্রীড়া উপকরণ, পোশাক, এবং প্রশিক্ষণ সহায়তা রয়েছে। ফলস্বরূপ, সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়দের ক্রীড়া সেবা অব্যাহত রাখা সহজীকরণ হচ্ছে।
তার সম্পদ ব্যবস্থাপনা সূক্ষ্মভাবে ক্রীড়া উন্নয়নের লক্ষ্যকে সমর্থন করে। ক্রীড়া পরিকাঠামো, প্রতিযোগিতামূলক ইভেন্টগুলির সমর্থন এবং তুলনামূলক ক্রীড়া গবেষণায় তার অবদান নির্বিঘ্ন ক্রীড়া উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিত তৈর